
নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
দক্ষিণখানে বিএনপির নাম ভাঙ্গিয়ে সেই দুর্ধর্ষ ইসমাইল বেপরোয়া?। গড়ে তুলেছে কথিত বাহিনী সিন্ডিকেট চক্র, দখল চাঁদাবাজি সাম্রাজ্য নিয়ন্ত্রণ, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, ভুমি জবরদখল সহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধ অপকর্ম করে যাচ্ছে, কথিত দুর্ধর্ষ ইসমাইল বাহিনীর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কিশোর গ্যাং খুনি সন্ত্রাসীদের পরিচালক রনি কে গ্রেফতার করেছে দক্ষিণখান থানা পুলিশ। যুবদলের সোহেল হত্যার হুকুম দাতা রনি ইসমাইলের ছেলে। আওয়ামী লীগের আমলে আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দের সাথে মিলেমিশে বিএনপির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার, ঘরবাড়ি ছাড়া করা সহ ষড়যন্ত্র করেছে এই সেই ইসমাইল। ৫ আগষ্টের পরে হটাৎ সক্রিয় হয়ে উঠেছে বিএনপির নব্য হাইব্রিড অনুপ্রবেশ কারী ইসমাইল। হাইব্রিড অনুপ্রবেশ কারী নামধারী কিছু লোকজন নিয়ে বিএনপির নাম ভাঙ্গিয়ে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। তাঁর দুই ছেলের নেতৃত্বে ২ টি আলাদা সন্ত্রাসী বাহিনী রয়েছে। তাঁর নেতৃত্বে একটি কথিত দুর্ধর্ষ বাহিনী বেপরোয়া হয়ে উঠেছে…। ইসমাইলের ছেলে রনি গ্রেফতার হওয়ার খবর পেয়ে
দক্ষিণ খান থানার সামনে শতশত মানুষ আনন্দ উৎস মিষ্টি বিতরণ করা হয়। ঢাকা মহানগর উত্তরের দক্ষিণখান থানা যুবদলের সোহেল হত্যার হুকুম দাতা, হত্যা মামলার আসামি মৌশাইলের ইসমাইলের ছেলে রনি কে দক্ষিণখান থানায় মঙ্গলবার রাতে পুলিশ হেফাজতে থাকার সময়, রনির তাঁর সাঙ্গপাঙ্গরা কথিত দুর্ধর্ষ বাহিনী থানার সামনে মহড়া দেয় ও থানার ভিতরে প্রবেশ করে পুলিশকে ভুলভাল মিথ্যা বানোয়াট তথ্য দিয়ে এবং নিজেদের বিএনপির নেতাকর্মী পরিচয় দিয়ে বেসামাল পরিস্থিতি সৃষ্টি করার অভিযোগ উঠেছে। বিএনপির নেতাকর্মীদের হুমকি ধামকি দিয়ে লাঞ্ছিত করে এক পর্যায়ে মারমুখী সশস্ত্র পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। স্থানীয় লোকজন ও যুবদলের নেতাকর্মী স্লোগান দেয় যুবদলের সোহেল হত্যা কারী রনির ফাঁসির দাবিতে। গত ২৬/মার্চ মঙ্গলবার সন্ধ্যার পরে যুবদলের সোহেল হত্যার হুকুম দাতা মামলার আসামি রনি কে দক্ষিণখান থানায় নিয়ে আসার এই খবর ছড়িয়ে পড়লে কয়েক শতাধিক লোকজন থানার সামনে জড়ো হয়। রনির ছোট ভাই শাওনের নেতৃত্বে ক্যাডার বাহিনী সন্ত্রাসী, কিশোর গ্যাং ও কিছু লোকজন নিয়ে থানায় অবস্থান করেন রাত পর্যন্ত। শাওনের সাথে আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি হাবিব হাসানের ভাগিনা উত্তরার অন্যতম দখল চাঁদাবাজির গডফাদার কবিরের সাথে ছবি দেখা যায় ও ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানীর সাথে ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখা যায়!। বিএনপি-যুবদল নেতাকর্মীর মাথা পিছু ৫০ হাজার টাকা দিয়ে ফালাই দিবো হুমকি দেয়!। বৃহত্তর উত্তরায় ২০০৮ সালের আগে বিএনপির রাজনীতির সাথে ইসমাইল জড়িত ছিলো, সেই সময়ে কোটি কোটি টাকা কামিয়েছে। ২০১০ সালের পরে শেখ হাসিনা সরকারের আমলে সাবেক এমপি সাহারা খাতুন ও হাবিব হাসানের সাথে সম্পর্ক সৃষ্টি করে চলছে ও বিএনপি নেতাকর্মীদের অত্যাচার, নির্যাতন, মিথ্যা বানোয়াট মামলা দিয়ে হয়রানি সহ গ্রেফতার করিয়ে জেলে বন্দী রাখার কলকাঠির নাটাই ঘুড়িছে ইসমাইল?। বিএনপির নব্য হাইব্রিড অনুপ্রবেশ কারী ইসমাইল। ৫ আগস্টে আগে বিএনপির নেতাকর্মীদের সাথে সম্পর্ক বিছিন্ন ছিলো?। ৫ আগষ্টের পরে বিএনপির নাম ভাঙ্গিয়ে ফের বেপরোয়া কথিত দুর্ধর্ষ সিন্ডিকেট বাহিনী গড়ে তুলেছে দক্ষিণখানের চালাবন মৌশাইল, আর্মি সোসাইটি এলাকায়। স্থানীয় পর্যায়ের বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, মহিলা দল, কৃষক দল নেতাকর্মীর দাবি আওয়ামী লীগের দোসর নব্য বিএনপির নাম ভাঙ্গানো ইসমাইল বাহিনীর কথিত দুর্ধর্ষ সিন্ডিকেটের অপরাধ অপকর্ম দমন হোক..